শ্রী শ্রীগুরুদেবের অমৃত বাণীঃ- শ্রী শ্রীগুরুদেব বিভিন্ন ভাবে, বিভিন্ন পথে, বিভিন্ন প্রকার উপদেশ দিয়েগেছেন যা আমাদের জীবনের পথে প্রত্যেক শিষ্যের চলার পাথেয় হয়ে থাকবে।
শ্রী শ্রীগুরুদেবের অমৃত বাণীঃ
১. মৃত্যু
যখন অবশ্যম্ভাবী, তখন ধর্ম পথে থাকাই বাঞ্ছনীয়।
২. কম কথা
বলতে হয়, কাজ করতে হয় অনেক।
৩. তোমার
কর্মই তোমার গন্তব্যে পৌঁছে দেবে।
৪. নিত্যকর্ম
করবেই করবে। ভগবান ভালবাসায় বশ হয়। ধ্যান, জপ, পূঁজা-অর্চনায় ডুবে যাও। আত্মজ্ঞান
লাভ হবে।
৫. সাধু
যার উদ্দেশ্য ঈশ্বর তার সহায়, মন ভাল থাকলেই হল।
৬.
কর্মকান্ড শেষ করি, জ্ঞান কান্ডে অবতরি, সংযম না শিক্ষা করি, তবে কি মানব?
৭.
ত্রিসন্ধ্যা গায়ত্রী জপ করুন, আপনার সকল অভাব অনটন দূর হবে, সকল সদিচ্ছাই পূর্ণ
হবে।
৮। যথারীতি-
একাদশী ও অন্যান্য উপবাসাদি করুন।
৯। প্রেম
ধর্মে নাম সাধনাই প্রধান। তারই কর্ম করবেন এবং অবসর সময়ে দর্শন ও শ্রবণ
করবেন-তাতেই হবে। এ ছাড়া তাঁকে পাবার আর একটা উপায় হলো ভালবাস।
১০।
রাধারানীর ভক্তগণ যারা-তাদের তো কোন অভাব অনটন নেই; বাবা মনে প্রাণে তার হতে
চেষ্টা করেন- তাতেই সব ঠিক হয়ে যাবে। শ্বাসে প্রশ্বাসে নাম করবেন-আর বসে থাকবেন
না।
১১। ভয়
কিসের? আমিতো আছি। আপনাদের জন্যইতো আমার আসা না এসেওতো পারতাম।
১২। শরীর
রক্ষার জন্য নিয়মিত দ্বাদশ অঙ্গে যথারীতি তিলক ধারণ করুন, আকস্মিক বিপদে আপদে
রক্ষা পাবেন।
১৩। গঙ্গা
সম কৃষ্ণ কথা পতিত-পাবনী, প্রশ্নকর্তা, বক্তা, শ্রোতা- এ তিনের তারিনী।
১৪।
সম্বন্ধ পাতাইয়া ভজন করবেন। সিদ্ধি প্রাপ্ত হবে। যার যেমন ভাব তার তেমন লাভ আমি
তাঁর সঙ্গে একটি সম্বন্ধ পাতাইয়া নিয়াছি, যার জন্য আমি শাড়ী পড়ি।
১৫। সাধন
ভজন করে অচল বিগ্রহ চালানো যায়, ফটো দিয়ে কথা বলানো যায়, তা না পারলে পূঁজার
সার্থকতা কোথায়?
0 comments:
Post a Comment
Note: Only a member of this blog may post a comment.